কয়েক প্রকারের হ্যাকিং পদ্ধতি
ফিশিং :কোনো ওয়েবসাইটের মতো অবিকল একই ওয়েবসাইট বানিয়ে মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার নাম হল ফিশিং । একটু সচেতন হলেই ফিশিং থেকে বাঁচা যায় । আমার মতে ফিশিং কোনও হ্যাকিং এর মধ্যে পড়েই না। মানুষকে ধোঁকা দেওয়া বা Social Engineering বলা যেতে পারে । সাধারণত একদম নুব হ্যাকাররা ফিশিং ব্যবহার করে ।
Denial of Service attack: DOS বা Denial of service হলো কোনও ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বাড়িয়ে তাকে ব্যবহারের অনুপযোগি করে দেওয়া । এর ফলে ওয়েবসাইটটি খুবই স্লো হয়ে যায় ও কাজ করা বন্ধ করে দেয়।
Trojan Horses : Trojan Horses হচ্ছে একটি প্রোগ্রাম যা অন্যান্য প্রোগ্রামকে নষ্ট করে। এটিকে সবাই ভাইরাস নামেই চিনি । Trojan Horses ব্যবহার করে অন্যান্য প্রোগ্রাম নষ্টের পাশা পাশি পাসওয়ার্ড বা অন্যান্য তথ্য হ্যাকারদের কাছে সংকৃয় ভাবে পৌছিয়ে দেয়।
Back Doors:Back Doors খুজে বের করে হ্যাকাররা কোন সিস্টেম কে কাজে লাগায়। Back Doors গুলো হচ্ছে প্রশাসনিক সহজ রাস্তা, configuration ভুল, সহজে বুঝতে পারা যায় এমন passwords, এবং অসংরক্ষিত dial-ups কানেকশন ইত্যাদি। এরা কম্পিউটার এর সাহায্যে এ ত্রুটি গুলো বের করে। এ গুলো ছাড়া ও অন্যান্য দুর্বল জায়গা ব্যবহার করে কোন নেটওয়ার্ক কে কাজে লাগায়।
Rogue Access Points :কোন ওয়ারলেস নেটওয়ার্কে প্রবেশের জন্য হ্যাকাররা Rogue Access Points ব্যবহার করে।
এছাড়াও আরো অনেক ভাবে হ্যকাররা হ্যাকিং করতে পারে যা আস্তে আস্তে জানতে পারবেন। আমার এ গুলো জানানোর উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনাদের কম্পিউটার বা নেটওয়ার্ক সিস্টেমে যেন এ ধরনের ত্রুটি না থাকে। আমি হ্যাকার নই আমি ইথিক্যাল হ্যাকার । হ্যাকিং ও হ্যাকার দের প্রতিরোধ করাই আমার কাজ।
Trojan horses chai amar
ReplyDeletetahnks for this valuable comment. malware banano windows ar theke linux a anek sohaj.. hacking ar duniya te aste hole linux obossoi dorkar...kintu tar age basic jinis gulo jana dorkar.. ami linux abong malware banano niyeo alochona korbo... follow korte thakun
ReplyDelete