ডার্ক ওয়েব হল ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব উপাদান যা ডার্ক নেটে বিদ্যমান। আচ্ছাদিত নেটওয়ার্ক, যা পাবলিক ইন্টারনেট ব্যবহার করে কিন্তু এতে প্রবেশ করতে নির্দিষ্ট সফটওয়্যার, কনফিগারেশন বা অনুমোদনের প্রয়োজন হয় | যা সারফেস ওয়েবের(দৃশ্যমান ওয়েবসাইটের) থেকে ৫00 গুণ ব
৫০০ গুন বড় শুনে যারা ভ্রু কোচকাচ্ছেন তাদের বলি Google কাকাকে সাইডে রেখে একটু ঢুকে দেখেন ডার্ক ওয়েবে।
কি হয় ডার্ক ওয়েবে???
তার চেয়ে বরং প্রশ্ন করুন কি হয় না? সব রকম বেআইনি ও অনৈতিক কাজ এখানে হয় । এখানে টেকনোলজী এক্সপার্ট ছাড়া সাধারনের প্রবেশ নিষিদ্ধ । এখানে মানুষের অঙ্গ বিক্রি হয়। সুপারি কিলার ভাড়ায় পাবেন। ড্রাগস বিক্রি হয় । কি বিশ্বাস হচ্ছে না ?? তাহলে এই ছবি গুলো দেখে নিন ।
[caption id="attachment_137" align="alignnone" width="300"]
কনট্রাক্ট কিলার ভাড়ায় পেয়ে যাবেন এই ওয়েবসাইটে[/caption]
কাউকে বা কোনোও কোম্পানিকে বাঁশ দিতে চান?
এখানে পেয়ে যাবেন প্রফেশনাল হ্যাকার ।
[caption id="attachment_156" align="alignnone" width="300"]
ছোটো, মেজো,বড় বিভিন্ন রকম কাজের জন্য বিভিন্ন রকম দাম আছে[/caption]
নিষিদ্ধ মাদকের জন্যেও আছে ওয়েবসাইট

একি আপনি কি Google Chrome বা UC Browser খুলে সার্চ করতে চলে গেলেন নাকি । আরে দাঁড়ান মশাই সাধারণত যে সব ব্রাউজার ব্যবহার করেন তার কোনটাই ডিপ ওয়েব সার্ফ করতে পারবে না । আর এই ডার্ক ওয়েব তো ডিপ ওয়েবেরই একটা অংশ।
মোটামুটি সব রকমের অনৈতিক ও অসামাজিক কাজ এখানে হয়ে থাকে । সমস্ত লেনদেন এখানে হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে। বিটকয়েন সম্পর্কে অন্য একটি লেখায় আলোচনা করা যাবে । ভালো জিনিস যে নেই তাই বা কি করে বলি, বড়ো বড়ো প্রফেশনাল পোগ্রামার ও হ্যাকারদের গাইডেন্স থেকে এমন অনেক কিছুই শিখতে পারবেন যা সারফেস ওয়েবে পাবেন না ।
ডার্ক ওয়েবে আমাদের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক কেও পেয়ে যাবেন,এবং ইউটিউবও পাবেন ।
আরও কি কি পাবেন তাদের সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করে লেখাটি শেষ করলাম । এর পরে অন্য লেখায় আলোচনা করবো কিভাবে ডিপ ডার্ক ওয়েবসাইটগুলি কম্পিউটার বা অ্যানড্রয়েড মোবাইল থেকে সার্ফ করবেন ।
বটনেট:
বটনেট প্রায়ই গঠন করা হয় তাদের কমান্ড ও কন্ট্রোল সার্ভারের সঙ্গে, যা সেন্সরশিপ-প্রতিরোধী লুকানো সেবার উপর নির্ভর করে, বৃহৎ পরিমাণে বট-সম্পর্কিত ট্রাফিক তৈরি করার মাধ্যমে।
ডার্কনেট মার্কেট:
বাণিজ্যিক ডার্কনেট মার্কেট, যা অবৈধ ওষুধের মধ্যস্থতা লেনদেনের জন্য এবং অন্যান্য পণ্য যা উল্লেখযোগ্য মিডিয়া কভারেজ পেয়ে সিল্ক রোড এবং ডায়াবোলাস বাজার এর জনপ্রিয়তার সঙ্গে শুরু হয়েছিলো। তা পরবর্তীতে আইনি কর্তৃপক্ষ দ্বারা বাজেয়াপ্ত করা হয়। অন্যান্য বাজারে বিক্রি সফটওয়্যার কীর্তিকলাপ এবং অস্ত্র বিক্রি করা হয়। ডার্ক ওয়েব বাজারের পণ্যের দাম বনাম বাস্তব জীবনের বাজারে বা ওভার ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের বাজারের পণ্যের দামের তুলনা করা, সেইসাথে পণ্যের মানের উপর গবেষণা করার জন্য একটি পরীক্ষা চালানো হয়। এরকম একটি গবেষণা চালানো হয়েছিলো সেসব অবৈধ বাজারে প্রাপ্ত অবৈধ ওষুধের মানের উপর, তখনকার অত্যন্ত জনপ্রিয় ক্রাইপ্টোমার্কেট যা জানুয়ারি ২০১৪ থেকে মার্চ ২০১৫ পর্যন্ত। বিশ্লেষণাত্মক ফলাফলের একটি উদাহরণে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে যে, ডিজিটাল তথ্য যেমন গোপনীয়তার পদ্ধতি এবং দেশে অনুযায়ী রপ্তানি সঠিক দেখায়, কিন্তু অবৈধ ওষুধের বিশুদ্ধতা পরীক্ষা দেখতে গিয়ে দেখা যায়, ওষুধের তথ্য তাদের তালিকায় দেয়া তথ্য থেকে ভিন্ন। এইসব মার্কেটে ভোক্তার প্রবেশ নিয়ে প্রেরণা প্রাপ্তি এবং এ সম্পর্কিত অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে অল্প জানা গেছে।
হ্যাকিং গ্রুপ এবং সেবা:
অনেক হ্যাকার তাদের সেবা স্বতন্ত্রভাবে অথবা দলের একটি অংশ হিসেবে বিক্রি করে। এমন গ্রুপের মধ্যে রয়েছে xDedic, hackforum, Trojanforge, Mazafaka, dark0de এবং TheRealDeal ডার্কনেট মার্কেট। কেউ কেউ আবার পেডোপিলিসদের ট্র্যাক এবং তাদের কাছ থেকে জোর পূর্বক আদায় করার জন্য পরিচিত হয়েছে | আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংক সম্পর্কিত সাইবার অপরাধ এবং হ্যাকিং এর সেবাও ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যায়। বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দ্বারা এই সকল কার্যক্রমের উপর নজর রাখার চেষ্টা করা হয়েছে এবং এ পরীক্ষণ সম্পন্ন করার জন্য যেসকল সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়েছে, তার তালিকা প্রসেডিয়া কম্পিউটার সাইন্স জার্নালে পাওয়া যাবে। ইন্টারনেট-স্কেল ডিএনএস এর ব্যবহার ডিস্ট্রিবুটেড রিফ্লেকশন ডেনিয়াল অফ সার্ভিস (ডিআরডিওএস) আক্রমন করা হয় ডার্ক ওয়েবকে উপজীব্য করার মাধ্যমে। অনেক হ্যাকিং গ্রুপ যেমন, কোডঃগ্রিন হ্যাকারদের যোগ্যতার উপর নির্ভর করে তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকে। সেখানে অনেক প্রতারনা মূলক *.onion সাইট রয়েছে যারা সফটওয়্যার ডাউনলোড সুবিধা দিয়ে থাকে, তবে সেসব সফটওয়্যার ট্রোজান হর্স অথবা ব্যাকডোর দ্বারা আক্রান্ত থাকে।
জালিয়াতি সেবা:
সেখানে অনেক কার্ডিং ফোরাম রয়েছে, পেপ্যাল এবং বিটকয়েন ট্রেডিং ওয়েবসাইট গুলোও জালিয়াতি এবং জাল সেবা।
অবৈধ এবং নীতিগত ভাবে বিতর্কিত পর্নোগ্রাফি:
সেখানে শিশু পর্ণোগ্রাফি বিতরণ করা সাইটের বিরুদ্ধে নিয়মিত আইনের প্রয়োগ রয়েছে – প্রায়ই সে সাইট এবং ব্যবহারকারীদের মধ্যে ম্যালওয়ার বিতরণ করা হয়। সাইটগুলো জটিল সিস্টেম এর গাইড, ফোরাম এবং কমিউনিটি নিয়ন্ত্রণ ব্যবহার করে থাকে। অন্যান্য কনটেন্টের মধ্যে রয়েছে যৌনতাসূচক নির্যাতন ও পশুহত্যা এবং প্রতিশোধ মুলক পর্ণ।
সন্ত্রাসবাদ:
সেখানে অন্তত কিছু বাস্তব এবং প্রতারণাপূর্ণ ওয়েবসাইট রয়েছে যারা আইএসআইএল দ্বারা ব্যবহারিত হওয়ার দাবি করে, যার মধ্যে অপারেশন অনিমোউস দ্বারা জিম্মি হওয়া একটি ওয়েবসাইটও রয়েছে। নভেম্বর ২০১৫ এ প্যারিস আক্রমণের প্রাক্কালে প্রকৃত সে ধরণের একটি সাইটই গোস্টসেক নামক হ্যাকিং গ্রুপের দ্বারা হ্যাক হয় এবং সাইটটি প্রোজ্যাক এর একটি বিজ্ঞাপন দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। রাউতি শাক্স ইসলামপন্থী দলকে এক সময় ডার্ক ওয়েব পরিচালনা করতে দেখা যায়।
সামাজিক মাধ্যম:
ডার্ক ওয়েবেও ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের মতো অনুরূপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম রয়েছে। ফেসবুক এবং অন্যান্য কিছু ঐতিহ্যগত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তাদের সেবা অব্যাহত রাখার জন্য এবং তাদের পরিষেবা সব স্থানে সমান ভাবে দেয়ার জন্য তাদের ওয়েবসাইটের ডার্ক ওয়েব ভার্সন তৈরি করছে।
৫০০ গুন বড় শুনে যারা ভ্রু কোচকাচ্ছেন তাদের বলি Google কাকাকে সাইডে রেখে একটু ঢুকে দেখেন ডার্ক ওয়েবে।
তার চেয়ে বরং প্রশ্ন করুন কি হয় না? সব রকম বেআইনি ও অনৈতিক কাজ এখানে হয় । এখানে টেকনোলজী এক্সপার্ট ছাড়া সাধারনের প্রবেশ নিষিদ্ধ । এখানে মানুষের অঙ্গ বিক্রি হয়। সুপারি কিলার ভাড়ায় পাবেন। ড্রাগস বিক্রি হয় । কি বিশ্বাস হচ্ছে না ?? তাহলে এই ছবি গুলো দেখে নিন ।
[caption id="attachment_137" align="alignnone" width="300"]

কাউকে বা কোনোও কোম্পানিকে বাঁশ দিতে চান?
এখানে পেয়ে যাবেন প্রফেশনাল হ্যাকার ।
[caption id="attachment_156" align="alignnone" width="300"]

নিষিদ্ধ মাদকের জন্যেও আছে ওয়েবসাইট

একি আপনি কি Google Chrome বা UC Browser খুলে সার্চ করতে চলে গেলেন নাকি । আরে দাঁড়ান মশাই সাধারণত যে সব ব্রাউজার ব্যবহার করেন তার কোনটাই ডিপ ওয়েব সার্ফ করতে পারবে না । আর এই ডার্ক ওয়েব তো ডিপ ওয়েবেরই একটা অংশ।
মোটামুটি সব রকমের অনৈতিক ও অসামাজিক কাজ এখানে হয়ে থাকে । সমস্ত লেনদেন এখানে হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে। বিটকয়েন সম্পর্কে অন্য একটি লেখায় আলোচনা করা যাবে । ভালো জিনিস যে নেই তাই বা কি করে বলি, বড়ো বড়ো প্রফেশনাল পোগ্রামার ও হ্যাকারদের গাইডেন্স থেকে এমন অনেক কিছুই শিখতে পারবেন যা সারফেস ওয়েবে পাবেন না ।
ডার্ক ওয়েবে আমাদের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক কেও পেয়ে যাবেন,এবং ইউটিউবও পাবেন ।
আরও কি কি পাবেন তাদের সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করে লেখাটি শেষ করলাম । এর পরে অন্য লেখায় আলোচনা করবো কিভাবে ডিপ ডার্ক ওয়েবসাইটগুলি কম্পিউটার বা অ্যানড্রয়েড মোবাইল থেকে সার্ফ করবেন ।
বটনেট:
বটনেট প্রায়ই গঠন করা হয় তাদের কমান্ড ও কন্ট্রোল সার্ভারের সঙ্গে, যা সেন্সরশিপ-প্রতিরোধী লুকানো সেবার উপর নির্ভর করে, বৃহৎ পরিমাণে বট-সম্পর্কিত ট্রাফিক তৈরি করার মাধ্যমে।
ডার্কনেট মার্কেট:
বাণিজ্যিক ডার্কনেট মার্কেট, যা অবৈধ ওষুধের মধ্যস্থতা লেনদেনের জন্য এবং অন্যান্য পণ্য যা উল্লেখযোগ্য মিডিয়া কভারেজ পেয়ে সিল্ক রোড এবং ডায়াবোলাস বাজার এর জনপ্রিয়তার সঙ্গে শুরু হয়েছিলো। তা পরবর্তীতে আইনি কর্তৃপক্ষ দ্বারা বাজেয়াপ্ত করা হয়। অন্যান্য বাজারে বিক্রি সফটওয়্যার কীর্তিকলাপ এবং অস্ত্র বিক্রি করা হয়। ডার্ক ওয়েব বাজারের পণ্যের দাম বনাম বাস্তব জীবনের বাজারে বা ওভার ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের বাজারের পণ্যের দামের তুলনা করা, সেইসাথে পণ্যের মানের উপর গবেষণা করার জন্য একটি পরীক্ষা চালানো হয়। এরকম একটি গবেষণা চালানো হয়েছিলো সেসব অবৈধ বাজারে প্রাপ্ত অবৈধ ওষুধের মানের উপর, তখনকার অত্যন্ত জনপ্রিয় ক্রাইপ্টোমার্কেট যা জানুয়ারি ২০১৪ থেকে মার্চ ২০১৫ পর্যন্ত। বিশ্লেষণাত্মক ফলাফলের একটি উদাহরণে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে যে, ডিজিটাল তথ্য যেমন গোপনীয়তার পদ্ধতি এবং দেশে অনুযায়ী রপ্তানি সঠিক দেখায়, কিন্তু অবৈধ ওষুধের বিশুদ্ধতা পরীক্ষা দেখতে গিয়ে দেখা যায়, ওষুধের তথ্য তাদের তালিকায় দেয়া তথ্য থেকে ভিন্ন। এইসব মার্কেটে ভোক্তার প্রবেশ নিয়ে প্রেরণা প্রাপ্তি এবং এ সম্পর্কিত অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে অল্প জানা গেছে।
হ্যাকিং গ্রুপ এবং সেবা:
অনেক হ্যাকার তাদের সেবা স্বতন্ত্রভাবে অথবা দলের একটি অংশ হিসেবে বিক্রি করে। এমন গ্রুপের মধ্যে রয়েছে xDedic, hackforum, Trojanforge, Mazafaka, dark0de এবং TheRealDeal ডার্কনেট মার্কেট। কেউ কেউ আবার পেডোপিলিসদের ট্র্যাক এবং তাদের কাছ থেকে জোর পূর্বক আদায় করার জন্য পরিচিত হয়েছে | আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংক সম্পর্কিত সাইবার অপরাধ এবং হ্যাকিং এর সেবাও ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যায়। বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দ্বারা এই সকল কার্যক্রমের উপর নজর রাখার চেষ্টা করা হয়েছে এবং এ পরীক্ষণ সম্পন্ন করার জন্য যেসকল সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়েছে, তার তালিকা প্রসেডিয়া কম্পিউটার সাইন্স জার্নালে পাওয়া যাবে। ইন্টারনেট-স্কেল ডিএনএস এর ব্যবহার ডিস্ট্রিবুটেড রিফ্লেকশন ডেনিয়াল অফ সার্ভিস (ডিআরডিওএস) আক্রমন করা হয় ডার্ক ওয়েবকে উপজীব্য করার মাধ্যমে। অনেক হ্যাকিং গ্রুপ যেমন, কোডঃগ্রিন হ্যাকারদের যোগ্যতার উপর নির্ভর করে তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকে। সেখানে অনেক প্রতারনা মূলক *.onion সাইট রয়েছে যারা সফটওয়্যার ডাউনলোড সুবিধা দিয়ে থাকে, তবে সেসব সফটওয়্যার ট্রোজান হর্স অথবা ব্যাকডোর দ্বারা আক্রান্ত থাকে।
জালিয়াতি সেবা:
সেখানে অনেক কার্ডিং ফোরাম রয়েছে, পেপ্যাল এবং বিটকয়েন ট্রেডিং ওয়েবসাইট গুলোও জালিয়াতি এবং জাল সেবা।
অবৈধ এবং নীতিগত ভাবে বিতর্কিত পর্নোগ্রাফি:
সেখানে শিশু পর্ণোগ্রাফি বিতরণ করা সাইটের বিরুদ্ধে নিয়মিত আইনের প্রয়োগ রয়েছে – প্রায়ই সে সাইট এবং ব্যবহারকারীদের মধ্যে ম্যালওয়ার বিতরণ করা হয়। সাইটগুলো জটিল সিস্টেম এর গাইড, ফোরাম এবং কমিউনিটি নিয়ন্ত্রণ ব্যবহার করে থাকে। অন্যান্য কনটেন্টের মধ্যে রয়েছে যৌনতাসূচক নির্যাতন ও পশুহত্যা এবং প্রতিশোধ মুলক পর্ণ।
সন্ত্রাসবাদ:
সেখানে অন্তত কিছু বাস্তব এবং প্রতারণাপূর্ণ ওয়েবসাইট রয়েছে যারা আইএসআইএল দ্বারা ব্যবহারিত হওয়ার দাবি করে, যার মধ্যে অপারেশন অনিমোউস দ্বারা জিম্মি হওয়া একটি ওয়েবসাইটও রয়েছে। নভেম্বর ২০১৫ এ প্যারিস আক্রমণের প্রাক্কালে প্রকৃত সে ধরণের একটি সাইটই গোস্টসেক নামক হ্যাকিং গ্রুপের দ্বারা হ্যাক হয় এবং সাইটটি প্রোজ্যাক এর একটি বিজ্ঞাপন দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। রাউতি শাক্স ইসলামপন্থী দলকে এক সময় ডার্ক ওয়েব পরিচালনা করতে দেখা যায়।
সামাজিক মাধ্যম:
ডার্ক ওয়েবেও ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের মতো অনুরূপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম রয়েছে। ফেসবুক এবং অন্যান্য কিছু ঐতিহ্যগত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তাদের সেবা অব্যাহত রাখার জন্য এবং তাদের পরিষেবা সব স্থানে সমান ভাবে দেয়ার জন্য তাদের ওয়েবসাইটের ডার্ক ওয়েব ভার্সন তৈরি করছে।
No comments:
Post a Comment